Digital Marketing

Enroll now for learning Digital Marketing through Live Online Class.

Days
Hours
Minutes
Seconds

ডিজিটাল মার্কেটিং সারাবিশ্বে কেন উচ্চ চাহিদাসম্পন্ন দক্ষতা?

বর্তমান প্রযুক্তিনির্ভর যুগে ব্যবসা ও মার্কেটিং পদ্ধতি পুরোপুরি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। মানুষ এখন তথ্য, পণ্য ও সেবা খোঁজার জন্য গুগল, ফেসবুক, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম, টিকটক এবং অন্যান্য ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে। ফলে ডিজিটাল মার্কেটিং-এর চাহিদা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।

১. ব্যবসার ডিজিটাল রূপান্তর (Digital Transformation):

আগে যেখানে ব্যবসাগুলো প্রচারের জন্য টিভি, পত্রিকা, ব্যানার, লিফলেট ইত্যাদির উপর নির্ভর করত, এখন প্রায় সব ব্যবসাই ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করছে। অনলাইন বিজ্ঞাপন, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং ও কনটেন্ট মার্কেটিং-এর গুরুত্ব প্রতিনিয়ত বাড়ছে, যা ডিজিটাল মার্কেটিংকে একটি অপরিহার্য দক্ষতা করে তুলেছে।

২. ই-কমার্সের বিস্তার:

বর্তমানে ই-কমার্স সেক্টর দ্রুতগতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে। অ্যামাজন, দারাজ, আলীবাবা, ফ্লিপকার্ট, ওয়ালমার্ট-এর মতো বড় ই-কমার্স কোম্পানিগুলো ছাড়াও ছোট ও মাঝারি ব্যবসাগুলো অনলাইনে তাদের পণ্য বিক্রির জন্য ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের উপর নির্ভর করছে।

৩. সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং-এর জনপ্রিয়তা:

ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, লিংকডইন, টিকটক ও পিনটেরেস্ট-এর মতো প্ল্যাটফর্মে ব্র্যান্ড প্রোমোশন ও বিজ্ঞাপনের গুরুত্ব বেড়েছে। ব্যবসাগুলো এখন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং (SMM) এর মাধ্যমে লক্ষাধিক মানুষের কাছে সহজেই পৌঁছাতে পারে।

৪. লক্ষ্যভিত্তিক বিজ্ঞাপন (Targeted Advertising):

ডিজিটাল মার্কেটিং-এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট লক্ষ্যভিত্তিক গ্রাহকদের কাছে পৌঁছানো সম্ভব। গুগল অ্যাডস, ফেসবুক অ্যাডস, ইউটিউব অ্যাডস ও ইনস্টাগ্রাম অ্যাডস-এর মাধ্যমে ব্যবসাগুলো কাস্টমারদের বয়স, অবস্থান, পছন্দ, ও আচরণের ভিত্তিতে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করতে পারে।

৫. ডাটা বিশ্লেষণের সুবিধা (Data-Driven Marketing):

ডিজিটাল মার্কেটিং-এর একটি বড় সুবিধা হলো ডাটা অ্যানালিটিক্স। ব্যবসাগুলো Google Analytics, Facebook Pixel, SEO Tools (Ahrefs, SEMrush) ব্যবহার করে গ্রাহকদের আচরণ বিশ্লেষণ করতে পারে এবং বিজ্ঞাপনের কার্যকারিতা নির্ধারণ করতে পারে।

৬. এসইও (SEO) ও কনটেন্ট মার্কেটিংয়ের গুরুত্ব:

ওয়েবসাইট বা ব্লগ থেকে অর্গানিক ট্রাফিক আনতে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) অপরিহার্য। এছাড়াও, ব্লগ পোস্ট, আর্টিকেল, ভিডিও কনটেন্ট, ইনফোগ্রাফিক্স ইত্যাদির মাধ্যমে ব্যবসাগুলো গ্রাহকদের আকৃষ্ট করতে পারে।

৭. ফ্রিল্যান্সিং ও দূরবর্তী কাজের সুযোগ:

ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম যেমন Fiverr, Upwork, PeoplePerHour, Freelancer ইত্যাদিতে কাজ করা যায়। এছাড়া, অনেক প্রতিষ্ঠান রিমোট ডিজিটাল মার্কেটার নিয়োগ দেয়, ফলে ঘরে বসেই বিশ্বব্যাপী কাজ করার সুযোগ রয়েছে।

৮. কম খরচে ব্র্যান্ড প্রোমোশন:

ট্রাডিশনাল মার্কেটিং (যেমন টিভি, বিলবোর্ড, পত্রিকা) তুলনায় ডিজিটাল মার্কেটিং অনেক কম খরচে করা যায়। ছোট ব্যবসাগুলোও স্বল্প বাজেটে Facebook, Instagram, Google Ads ব্যবহার করে লক্ষাধিক মানুষের কাছে তাদের পণ্য ও পরিষেবা প্রচার করতে পারে।

এই কোর্সটি কাদের জন্য?

এই কোর্স করার জন্য প্রয়োজনীয় পূর্বশর্ত

ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্সটি করার জন্য নিচে এই কোর্সের জন্য প্রয়োজনীয় পূর্বশর্তগুলো দেওয়া হলো

সিস্টেম রিকোয়ারমেন্ট:
প্রসেসর: Intel i3 বা তার উপরে
RAM: 4GB বা তার বেশি
স্টোরেজ: 256GB বা তার বেশি 
ইন্টারনেট সংযোগ: প্রয়োজন হবে  লাইভ ক্লাস করার জন্য।

ডিজিটাল মার্কেটিং শেখা নতুনদের জন্য সহজ হলেও, এটি সময় ও অনুশীলন দরকার। তাই ধৈর্য ধরে প্রতিদিন অনুশীলন করা গুরুত্বপূর্ণ এবং সময়মত এসাইনমেন্ট জমা দিতে হবে।

🎯 ডিজিটাল মার্কেটিং– সম্পূর্ণ ডিটেইলস

🎉 ভর্তি কার্যক্রম চলছে! 🎉

আজ থেকে ১৫ই এপ্রিল ২০২৫ পর্যন্ত ভর্তি চলছে! সুযোগ হাতছাড়া করবেন না!

Days
Hours
Minutes
Seconds

ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স কারিকুলাম

Module 2: Basic things to know
Module 25: OFF PAGE SEO (Link building things)

ASSIGNMENTS - Total 100 Marks